আটক সাধারণ শিক্ষার্থীদের মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
আটক সাধারণ শিক্ষার্থীদের মুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগে শনিবার গণভবনে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আয়োজিত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গণভবনের দরজা খোলা। আমি কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের কথা শুনতে চাই। আমি সংঘর্ষ চাই না।’
বিশ্ববিদ্যালয়, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবিত পেনশন স্কিম বাতিলের ঘোষণাও দেন তিনি।
পাশাপাশি, সর্বোচ্চ সহনশীলতা দেখিয়ে চলমান পরিস্থিতি শান্ত করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে বসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এ কারণে তিনি আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুবউল আলম হানিফ ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে দায়িত্ব দেন। এই দলে ১৪ দলীয় জোটের সিনিয়র নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করারও নির্দেশ দেন তিনি।
তবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, তিনি সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা করবেন না।
শনিবার তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যখন ডিবি হেফাজতে ছিলাম, তখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই প্রস্তাবের প্রতিবাদে আমরা ডিবি হেফাজতে অনশন করেছিলাম।