বৃষ্টিকে সঙ্গী করে এলো কনকনে শীত

0

মাঘমাসের দুই সপ্তাহেও ‘বাঘ পালানো’ শীত নেই। তবে দীর্ঘ অগ্রসর হয়েছে। রংপুর সহ বিভিন্ন রঙাকে সংকীর্ণ করে ফিরেছে কনকনে শীত। গত বছর রাজধানীতে রাজধানীতে শুরু হয় মুষে বৃষ্টি। কিছুক্ষণ এমন অবস্থার পর এক ঘণ্টা ধরে থেমে ঝরে বৃষ্টি। বৃষ্টির হিমেল হাওয়া জানাতে শীতের দাপটের কথা দেয়। বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন পথচারী ও অফিস থেকে ঘরমুখী মানুষ।

এর আগে দু’দিন মেঘের কারণে হিমেল হাওয়া প্রবেশ করতে পারেনি। গতকাল উত্তরাঞ্চলে তাপমাত্রা কমতে থাকে। রংপুর নগরে দেখাযায়নি  সূর্য। কুয়াশায়চ্ছন্ন ছিল নগর ও জনপদ। এর মধ্যে বৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তরের কনকনে ঠান্ডা বাতাস। পঞ্চগড়ে তিন দিনির পর আবারও বইতে শুরু করেছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশার সাথে ঝির ঝির বাতাসে শীতের তীব্রতা। কালতুল পাল্টাগড়ের তেরিয়া দেশের সর্বোত্তম উচ্চারণ করা হয়েছে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তেঁতুলিয়া পরিস্থিতি পরিস্থিতির উপর প্রাপ্ত কর্মকর্তা রাহুল শাহ বলেন, তিন দিন পর আবারও তেঁতুলিয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহে শুরু করেছে। এখন তেঁতুলিয়ার আকাশের ৮ ভাগের ২ ভাগ মেঘ আছে। কুয়াশাও । সেই সঙ্গে ভারি শীতল বাতাসে ঢোকয় স্বাভাবিকের উত্তর দেওয়া হচ্ছে, শীত বেশি অনুভূত। কয়েক দিন শৈত্যপ্রবাহ বারতে পারে।

আবহাওয়া অদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির প্রভাব আজও দেখা যেতে পারে। আজ থেকে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত শিতের দাপট বাড়তে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *